হায় চিল কবিতা । হায় চিল কবিতার সারমর্ম

“হায় চিল” কবিতাটিতে কবি জীবনানন্দ দাস এর হারানো প্রেয়সীর বিচ্ছেদ বেদনার শোকের বহিঃপ্রকাশ পেয়েছে । আপনারা যারা এ বছর স্কুল-কলেজ কিংবা বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি চাকুরির পরীক্ষায়য় অংশগ্রহণ করবেন তারা “হায় চিল” কবিতার সারমর্ম টি একবার হলেও পড়ে নিতে পারেন । নিচে হায় চিল কবিতার সারমর্ম টি পড়ে নিন-

হায় চিল কবিতা । হায় চিল কবিতার সারমর্ম

হায় চিল কবিতা


হায় চিল কবিতার সারমর্ম:

‘হায়চিল’ কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাসের এক রোমান্টিক মনের পরিচয় পাওয়া যায় । কবি এক বৃষ্টি ঝরা দুপুরে বাংলার মেঘলা আকাশে ধানসিঁড়ির তীরে উড়ন্ত চিলের ডাককে কান্নার মতো মনে করছেন । সেই কান্নার সুর যেন কবি হৃদয়ের সুপ্ত হৃদয়ের বেদনাকে জাগ্রত করে তুলছে । কবি তাঁর হারানো প্রেয়সীর বিচ্ছেদ বেদনা ভুলে থাকতে চান । কিন্তু এই চিলের ডাকে কবির অন্তরে প্রেয়সীর পুরানো স্মৃতি জাগ্রত হয় । অতীত দিনের কবি প্রিয়ার ম্লান চক্ষু ভেসে উঠে যে চক্ষু বেতের ফলের মতো নীলাভ । সে ছিল পৃথিবীর রাজকন্যার মতো রূপসী । কিন্তু আজ আর সে পৃথিবীতে নেই । চিলের কান্নার সুরে কবি হৃদয়ের নিদ্রিত প্রিয়া বিরহ যন্ত্রণাকে আবার নতুন করে জাগিয়ে তুলে ।

এতে কবি অসহায় বোধ করেন । সেকারণে কবি চিলকে প্রশ্ন করেন – কেন সে পুরানো স্মৃতিকে জাগিয়ে তুলে । চিলটি যেন কবির হৃদয়ে আর ব্যথা সঞ্চার না করে ।

পরিশেষে, “হায় চিল কবিতা বা "হায় চিল কবিতার সারমর্ম" এ বিষয়ে আপনার যদি কিছু জানার বা বলার থাকে তবে আপনি এই পোস্টের নিচে মন্তব্য করে আমাদের বলতে পারেন । এছাড়াও এই পোস্ট-টি তথ্যবহুল মনে হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন । ধন্যবাদ! 

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url